- //
- JBS AIRI



JBS AIRI
মোট ইউনিট
ইউনিট সাইজ
হ্যান্ডওভার ডেট
প্রোজেক্ট অবস্থা
প্রাইস রেঞ্জ
অভিজাত “জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড”এর জেবিএসএম আইরি প্রকল্পটি বসুন্ধরা এলাকায় অবস্থিত। প্রকল্পটি চার পাশেই পর্যাপ্ত খালি জায়গা থাকায় প্রতিটি রুমে সহজেই আলো-বাতাস চলাচল করতে পারবে। বসুন্ধারা ডি ব্লকে ৪০ ফিট এভিনিউ রোড এর উপর সুইমিং পুলসহ এক্সক্লুসিভ ডিজাইন এর ৩,১০০ স্কয়ার ফিট সিঙ্গেল ইউনিট এর ৪ বেডরুম লাক্সারি এ্যাপার্টমেন্ট বুকিং চলছে।
- প্রকল্পের নাম: জেবিএস আইরি
- ঠিকানা: প্লট-০৬, রোড- আব্দুল সাদেক এভিনিউ, ব্লক–ডি, বসুন্ধরা আ/এ।
- ফেসিং: উত্তর (৪০ ফুট প্রশস্ত রাস্তা)
- জমি: ৭ কাঠা
- বিল্ডিং উচ্চতা: ১০ তলা (জি+০৯)
- ভবনের ধরন: আবাসিক
- ইউনিটের সংখ্যা: ১টি
- অ্যাপার্টমেন্টের সাইজ: এ-৩১০০ স্কয়ার ফিট।
- অ্যাপার্টমেন্টের সংখ্যা: ৯
- পার্কিং সংখ্যা: ১৮
- অ্যারেঞ্জমেন্টঃ ৪ বেড, ৪ বাথ, লিভিং, ডাইনিং, ফ্যামিলি লিভিং, কিচেন, সারভেন্ট বাথ ও বেড এবং ৪ বারান্দা।
- অন্যান্য সুবিধা: কমিউনিটি হল, বার-বি-কিউ জোন, কোরিয়ান লিফট, ইউকে অরিজিন জেনারেটর, ওয়েটিং রুম ইত্যাদি।
হস্তান্তর: অক্টোবর ২০২৬
প্রজেক্টের সুবিধা সমূহ:
- চার পাশে ৫০% জায়গা ছাড়া থাকার কারণে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের পর্যাপ্ততা রয়েছে।
- বুয়েটের স্থপতি দ্বারা নকশা করা ভবন।
- ভূমিকম্প সহনীয় শক্তিশালী নির্মাণ।
- ১০০% পাথর চিপ্স দিয়ে কাস্টিং করা।
- বার-বি-কিউ জোনের সুবিধা ।
- বাচ্চাদের খেলার জায়গার সুবিধা।
- ওয়াশরুম সহ কমিউনিটি হল
- কোরিয়ান লিফট
- এখানে আরও রয়েছে প্রশস্ত গ্রীন এরিয়া, রুফটপ গার্ডেন, সিসিটিভি, আধুনিক ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম, গ্র্যান্ড রিসিপশন লবি সহ আধুনিক সকল সুবিধা।
- প্রকল্পের কাছাকাছি দূরত্বেই রয়েছে স্কুল, কলেজ, মসজিদ, হসপিটাল, সুপারশপ ইত্যাদি যা আপনার দৈনন্দিন জীবনকে আরও সহজ করে তুলবে।
- সহজ কিস্তি ও বুকিং মানি ।
- ব্যাংক লোনের সুবিধা।
আজই আপনার পছন্দের ফ্ল্যাটের বুকিং কনফার্ম করুন।
সুযোগ সুবিধা
হাইলাইট
আশেপাশে এক্সপ্লোর করুন
বসুন্ধরা এরিয়া গাইড
কোলাহলপূর্ণ এবং ব্যস্ত এই শহরের জীবনে, বসুন্ধরা হলো ঢাকার সবচেয়ে সুন্দর আবাসিক এলাকাগুলির মধ্যে একটি। তবে এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই যে, যারা শহরের জনাকীর্ণ অংশ থেকে দূরে তুলনামূলকভাবে শান্ত এবং বিলাসবহুল জীবন পছন্দ করে এমন লোকেদের কাছে তাদের কাছে এটি সবচেয়ে পছন্দের এলাকা।
মূলত এটি ভাটারা থানার একটি অংশ হলেও, এখন বসুন্ধরা ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি অংশ। আপনি বসুন্ধরা এলাকার গাইডেও দেখতে পাবেন যে এটি ৩০০-ফুট পূর্বাচল ফ্রি এক্সপ্রেসওয়ে এবং কুড়িল ফ্লাইওভার থেকে অল্প দূরে। এছাড়া এটি বারিধারারও খুব কাছে, যা আরেকটি উচ্চবিত্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত।
১৯৮০ সালে, সুপরিচিত বসুন্ধরা গ্রুপ এই এলাকা নির্মাণের প্রকল্প কাজ শুরু করে। সময়ের পরিক্রমায়, জমিগুলি অ্যাপার্টমেন্টের ও উঁচু ভবনে পরিণত হয়েছে। এবং বর্তমানে, ১১৩ বর্গ/কিমি এর বিশাল এই এলাকাটি প্রথম এবং বৃহত্তম সুপরিকল্পিত এলাকা হিসেবে সুপরিচিত হয়েছে।
আর এর অন্যতম কারন বড় রিয়েল এস্টেট কোম্পানী আবাসিক, বাণিজ্যিক এবং আবাসন প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছে। এখানে আবাসিক এলাকাগুলিকে কয়েকটি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে এবং অনেকগুলো সম্পত্তি (জমি এবং অ্যাপার্টমেন্ট উভয়ই) বিক্রয়ের জন্য তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।
যদিও এই এলাকায় বেশি দামের আবাসন রয়েছে, তারপরেও মধ্যবিত্ত ও উচ্চ-মধ্যবিত্ত শ্রেণীর লোকেরাও এর ভিতরে এবং আশেপাশে বাস করে। এখানে প্রত্যেকটি এলাকার নিজস্ব সুযোগ এবং সুবিধা আছে। এলাকাগুলোকে বইয়ের মধ্যে দেয়া ছবির মতো লাগে, যেখানে অনেক সবুজ ও খেলার মাঠ রয়েছে। এবংএর সামগ্রিক পরিবেশ সব বয়সের মানুষের জন্য উপযুক্ত।
এটি একটি আধা-বাণিজ্যিক এলাকা , যেখানে অনেক অফিস, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, স্কুল, কলেজ, পার্ক এবং শপিং মল আছে। বসুন্ধরায় অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্ক, যা দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম শপিং কমপ্লেক্স।
এখানে কি ভালো?
কোথায় উন্নয়ন প্রয়োজন?
বসুন্ধরা প্রতিবেশী রেটিং
4.5
বসুন্ধরা প্রতিবেশী রেটিং
4.5
ডেভেলপার

