Search Icon

Bangladesh এর এলাকাগুলি ঘুরে দেখুন

308টি এলাকার মধ্যে 162 - 180টি
খিলগাঁও প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

খিলগাঁও
, ঢাকা

হঠাৎ করেই খিলগাঁও বিভিন্ন খাবারের জন্য সবার কাছে খুব জনপ্রিয় জায়গায় পরিণত হয়েছে। একসময়ের অবহেলিত এলাকা, এখন ঢাকাবাসীর জন্য খাদ্য স্বর্গ হিসেবে গড়ে উঠেছে। খিলগাঁও ১৪.০২ বর্গ কিমি এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ, যেখানে বর্তমানে ৩২৭,৭১৭ বাসিন্দা থাকছে। এই খিলগাঁও-এর নির্দেশিকাতে আবাসিক এবং বাণিজ্যিক উভয় সম্ভাবনাকে প্রকাশ করে।<br><br> খিলগাঁওয়ের একটি বড় উন্নয়ন হল তালতলা রোডে ছড়িয়ে থাকা ছোট থেকে মাঝারি খাবারের স্টলের জন্য। রন্ধনপ্রণালী পছন্দের বৈচিত্র্য, সাশ্রয়ী মূল্যের মূল্য এবং ইন্টারনেটে জনপ্রিয়তা এই এলাকাটিকে খাবার এবং আড্ডার জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় করে তুলেছে।<br><br> খাবারের স্বর্গ হিসেবে খিলগাঁওয়ের আবির্ভাব শুরু হয় আপন কফি হাউসের জনপ্রিয়তার মধ্য দিয়ে। একসময় লোকেরা তাদের কফির ভক্ত হয়ে ওঠে, অন্যান্য উদ্যোক্তারা তাদের এই উদ্যোগের জন্য খিলগাঁওকে বিশেষভাবে চিহ্নিত করে। ধীরে ধীরে, খিলগাঁও আড্ডা দেওয়া এবং বিভিন্ন রাস্তার এবং পশ্চিমা ধরন খাবারের উদ্যোগের জন্য একটি জনপ্রিয় প্রবেশদ্বার হয়ে উঠেছে।<br><br> খিলগাঁও খাদ্যের স্বর্গ হিসেবে উল্লেখ করলেও এই এলাকা তখন থেকেই ঘনবসতিপূর্ণ। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, আশেপাশের হাসপাতাল, পার্ক এবং আবাসনের জন্য যুক্তিসঙ্গত ভাড়ার কারণে লোকেরা এখানে বাসা বাঁধতে বেছে নেয়।<br><br> অনেক অফিসগামী ব্যাচেলর মানুষ বাসবাসের জন্য খিলগাঁও বেছে নিচ্ছেন। খিলগাঁও মতিঝিল, মগবাজার এবং পল্টনের সাথে নিবিড়ভাবে সংযুক্ত, যেখানে অনেক অফিসও অবস্থিত। এছাড়া খিলগাঁও সীমিত আয়ের এবং যারা সহজে যাতায়াত করতে চায় তাদের জন্য আবাসিকের একটি স্বর্গ হয়ে উঠেছে।<br><br> খিলগাঁও এখন মধ্যম আয়ের মানুষজন, ব্যাচেলর এবং ছাত্রদের জন্য এক স্বস্তির নাম। সাশ্রয়ী মূল্যের ভাড়া এবং একটি প্রতিশ্রুতিশীল প্রতিবেশ এটিকে আবাসিক উদ্দেশ্যে ঢাকার শীর্ষস্থানীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি করে তুলেছে। খিলগাঁও ফ্লাইওভারের উদ্বোধন খিলগাঁওয়ের বাসিন্দাদের দ্রুত যাতায়াতের পথ তৈরি করেছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
খুলশি প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

খুলশি
, চট্টগ্রাম

আপনি যদি চট্টগ্রামের খুলশীর আশেপাশে আপনার পথ পেতে গুগল ম্যাপে চেক করেন, আপনি বিভ্রান্ত হয়ে পড়বেন কারণ এলাকাটিকে আলাদা আলাদা ভাগে ভাগ করা হয়েছে। কারণ খুলশী থানা কুলশী আবাসিক এলাকা, নাসিরাবাদ, লালখান বাজার এবং পাহাড়তলী ও পাচশাইল থানার অংশ নিয়ে গঠিত। এটি একটি পাহাড়ি এলাকা যেখানে ছোট পাহাড় এবং হাঁটার পথ রয়েছে।<br><br> সুতরাং, আপনি বলতে পারেন এটি একটি বিশাল এলাকা যেটির চারপাশে পথ পেতে খুলশী এলাকার গাইড প্রয়োজন। এটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সিটির অংশ। কুলশী থানার আয়তন ১৩.১২ বর্গ/.কিমি। ২০২২ জনসংখ্যা ও আবাসন শুমারি অনুসারে, এর জনসংখ্যা প্রায় ২০৭,৭৭৫।<br><br> খুলশি আবাসিক এলাকাটি চট্টগ্রাম জেলার অন্যতম বিশিষ্ট আবাসিক এলাকা। তার উপরে, এটি প্রচুর সবুজের সাথে একটি নির্মল এবং প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর ল্যান্ডস্কেপ সরবরাহ করে।<br><br> ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, চট্টগ্রাম গভর্নমেন্টের মতো বিখ্যাত কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকার জন্যও এই এলাকাটি সুপরিচিত। মহিলা কলেজ, ন্যাশনাল পলিটেকনিক কলেজ ইত্যাদি।<br><br> এই এলাকায় অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অবস্থান রয়েছে, যেমন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ আবহাওয়া বিভাগ, খুলশী টাউন সেন্টার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট ইত্যাদি।<br><br> সারা দেশের মানুষ খুলশীতে ভ্রমণ করে ফয়’স লেক, একটি জনপ্রিয় বিনোদন পার্ক এবং চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা দেখতে। এছাড়াও, খুলশী থানা জাকির হোসেন রোড এবং জিইসি জংশনকে কেন্দ্র করে বাস, গাড়ি এবং অন্যান্য পরিবহনের মাধ্যমে সহজে যাতায়াতের ব্যবস্থা করে। এটি থানার অনেক অংশকে ট্রেনের মাধ্যমেও সংযুক্ত করে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
চান্দমারি প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

চান্দমারি
, বরিশাল

চান্দমারি একটি আবাসিক এলাকা যা বরিশাল শহরের মধ্যে অবস্থিত, এবং এটি পুলিশ লাইন রোডের মতো প্রধান সড়কগুলির কাছাকাছি অবস্থিত, যার ফলে এটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সহজ প্রবেশাধিকার প্রদান করে। এই এলাকা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সুবিধার কাছাকাছি অবস্থিত, যার মধ্যে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অন্যতম, যা এই অঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান। স্বাস্থ্যসেবা সুবিধার নিকটবর্তীতা চান্দমারিকে এমন একটি স্থান হিসেবে তৈরি করেছে যেখানে বসবাসকারীরা সহজেই স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন।<br><br> এই এলাকাটি দক্ষিণ এবং উত্তর আলকানন্দার পাশে অবস্থিত এবং বরিশাল লঞ্চ ঘাটের কাছাকাছি, যা বাংলাদেশের অন্যান্য অঞ্চলের সাথে শহরকে নদী পথের মাধ্যমে সংযুক্ত করে। এই কৌশলগত অবস্থান স্থানীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করে, যেখানে ব্যবসা এবং ব্যবসা ও সার্ভিসগুলি ভ্রমণকারী এবং বাসিন্দাদের চাহিদা পূরণ করে।<br><br> চান্দমারি একটি ভালোভাবে পরিকল্পিত এলাকা যেখানে আবাসিক এবং বাণিজ্যিক সুবিধার মিশ্রণ রয়েছে। আবাসিক দিকটি মূলত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর বাসস্থানের দ্বারা গঠিত, যা শহরের ব্যস্ততা থেকে একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ প্রদান করে। এই এলাকা সদর রোডের মতো প্রধান সড়কগুলির সাথে সংযুক্ত, যা বরিশালের অন্যান্য অংশের সাথে ভালো যোগাযোগ নিশ্চিত করে।<br><br> বিনোদন এবং অবসরের জন্য, কীর্তনখোলা নদীর পাশে “অ্যাডামস পার্ক” নামে একটি সবুজ স্থান হিসেবে রয়েছে, যেখানে বাসিন্দারা বিশ্রাম নিতে এবং বাইরের কার্যকলাপে অংশ নিতে পারেন। সব মিলিয়ে, চান্দমারির সহজ প্রবেশাধিকার, প্রয়োজনীয় সেবা এবং শান্ত আবাসিক পরিবেশ একে বরিশালে বসবাসের জন্য একটি আকর্ষণীয় স্থান করে তোলে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
জাহাজ কোম্পানি মোড় প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

জাহাজ কোম্পানি মোড়
, রংপুর

জাহাজ কোম্পানি মোড় রংপুরে অবস্থিত। এটি শহরের মোটামুটি কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। আপনি এই এলাকা থেকে রংপুরের যে কোন জায়গায় ভ্রমণ করতে পারেন। এই এলাকায় প্রচুর হোটেল, রেস্তোরাঁ, শপিং মল এবং বিনোদনের জায়গা রয়েছে। তাই রংপুরের মানুষ যখনই তাদের কিছু প্রয়োজন বা কিছু খুঁজতে জাহাজ কোম্পানি মোড়ে আসেন। সদর হাসপাতালটি জাহাজ কোম্পানি মোড়ের খুব কাছে।<br><br> এই জায়গাটিতে সর্বদা লোকেদের হাঁটাচলায় এবং রাস্তার মধ্য দিয়ে গাড়ি চলাচলে মুখরিত থাকে। আপনি এখানে বিভিন্ন দোকান এবং খাওয়ার জায়গার মিশ্রণ পাবেন, যা এটিকে দেখার জন্য একটি প্রাণবন্ত জায়গা করে তুলেছে।<br><br> জাহাজ কোম্পানি মোড় শুধু ব্যবসার জন্য নয়; এটি এমন একটি জায়গা যেখানে বিভিন্ন পেশার লোকেরা একত্রিত হয়। আপনি এলাকাটি খোঁজার সময় স্থানীয় সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য অনুভব করতে পারবেন।<br><br> শহরের বিভিন্ন অংশ থেকে জাহাজ কোম্পানি মোড়ে যাওয়া সহজ, যা এটিকে কেনাকাটা, খাওয়া বা শুধু ব্যস্ত পরিবেশ উপভোগ করার জন্য একটি সুবিধাজনক স্থান হিসেবে গড়ে তুলেছে।<br><br> সংক্ষেপে, জাহাজ কোম্পানি মোড় একটি প্রাণবন্ত এবং বৈচিত্র্যময় এলাকা যা রংপুরের প্রাণবন্ত চেতনাকে প্রতিফলিত করে, শহরের সবার অবশ্যই এটি পরিদর্শন করা উচিত।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
জিন্দা বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

জিন্দা বাজার
, সিলেট

জিন্দা বাজার সিলেটের অন্যতম ব্যস্ত এলাকা, যা বিভিন্ন মার্কেট, দোকানপাট এবং ক্রেতা-বিক্রেতাদের ভিড়ে দিন-রাত জমজমাট। এখানে পণ্যের দরদাম নিয়ে তুমুল আলোচনা আর দর-কষাকষির দৃশ্য নিয়মিত দেখা যায়। জিন্দা বাজার, সিলেটের বৈচিত্র্যপূর্ণ পরিবেশ শপিংপ্রেমীদের জন্য যেন এক স্বর্গ।<br><br> জিন্দা বাজারের গাইড অনুসারে, এখানে এমন কোনো পণ্য নেই যা পাওয়া যাবে না। পোশাক, ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ভ্রমণ স্মারক থেকে শুরু করে প্রয়োজনীয় সবকিছুই পাওয়া যায়। স্থানীয়দের জন্য রয়েছে অনেক মুদি দোকান। সরু গলিগুলোতে ঢুকলে দেখতে পাবেন ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্পের দোকান, আবার অন্যদিকে আছে বিভিন্ন দেশ হতে আমদানিকৃত উচ্চমানের পণ্যের শোরুম।<br><br> তবে শুধু মার্কেট ও শপিং মলই জিন্দাবাজারকে বিখ্যাত করেনি। এই এলাকাকে আরও জনপ্রিয় করেছে জল্লালপারের দুটি বিখ্যাত রেস্টুরেন্ট – পাঁচ ভাই এবং পানশি। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে এই রেস্টুরেন্টগুলোর খ্যাতি ছড়িয়ে পরেছে। এছাড়াও এখানে মানসম্মত খাবারের জন্য আরও রেস্টুরেন্ট রয়েছে, যাদের খাবারের দামও বেশ সাশ্রয়ী।<br><br> যদি আপনি স্থানীয় খাবার খেতে চান, তবে স্থানীয় খাবারের রেস্তোরাগুলো আপনাকে দারুণ সিলেটি স্বাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। আর যারা বুফে পছন্দ করেন, তাদের জন্য পূর্ব জিন্দাবাজারে রয়েছে বেশ কিছু বুফে রেস্টুরেন্ট, যেখানে দুপুর ও রাতের খাবার উপভোগ করা যায়। এই এলাকায় ঘুরে বেড়ানোর সময় মজাদার খাবার উপভোগ করা এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এখানে এলে হাছন রাজা মিউজিয়ামও দেখতে ভুলবেন না; রাজার পরিবারের সমৃদ্ধ ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান।<br><br> অর্থনৈতিক দিক থেকে, জিন্দা বাজার হলো সিলেটের সর্বোচ্চ রাজস্ব উৎপাদনকারী এলাকা এবং জেলার অন্যতম প্রধান ব্যবসায়িক কেন্দ্র। এই এলাকার মাধ্যমে সিলেটের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হয়েছে। তবে অপরিকল্পিত উন্নয়নের কারণে এই এলাকার ভিতরে এবং আশেপাশে অনেক আবাসিক এলাকা গড়ে উঠেছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ঝালকাঠি প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ঝালকাঠি
, বরিশাল

ঝালকাঠি বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের একটি জেলা, যা বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত। এটি শান্ত নদী, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত একটি অসম্ভব সুন্দর জেলা। প্রায় ৭৪৮.৩২ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এই জেলার উত্তরে ও পূর্বে বরিশাল, দক্ষিণে বরগুনা জেলা এবং পশ্চিমে পিরোজপুর জেলা অবস্থিত।<br><br> প্রায় ৬,৬১,১৬০ জনসংখ্যার এই ঝালকাঠি জেলা গ্রামীণ ও শহুরে পরিবেশের মিশ্রণে গঠিত, যা একে অনন্য করে তুলেছে। এই ঝালকাঠি এরিয়া গাইড জেলার পরিবহন ব্যবস্থা, জীবনযাত্রা, শিক্ষা এবং সুন্দর দর্শনীয় স্থানগুলো সম্পর্কে তথ্য প্রদান করবে, মূলত যেসব বিষয় এটিকে বসবাসের জন্য একটি চমৎকার স্থান করে তুলেছে।<br><br> ঝালকাঠি ভালোভাবে সংযুক্ত সড়ক ও নৌপথ নেটওয়ার্কের মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী জেলা এবং রাজধানী ঢাকা থেকে সহজেই প্রবেশযোগ্য। মোটরচালিত নৌকা ও ফেরি এখানে সাধারণ, যা জেলার ঘন সবুজ বনাঞ্চল এবং শান্ত নদীপারের গ্রামগুলোর মধ্য দিয়ে মনোমুগ্ধকর ভ্রমণের অভিজ্ঞতা প্রদান করে।<br><br> ঝালকাঠির জীবনযাত্রা নিরিবিলি, যেখানে বাসিন্দাদের মধ্যে পারস্পরিক সহমর্মিতা বেশ দৃঢ়। এখানে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে, যার মাঝে স্কুল, কলেজ ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক চাহিদা পূরণ করে। এখানে বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী উৎসব এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অত্যন্ত উৎসাহের সাথে পালিত হয়, যা এলাকার প্রাণবন্ত জীবনযাত্রার পরিচয় বহন করে।<br><br> জেলাজুড়ে বিভিন্ন স্থানীয় বাজার ও হাট রয়েছে, যেখানে বাসিন্দারা তাজা ফলমূল, শাকসবজি, মুদি ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় সামগ্রী ক্রয় করে থাকেন। এছাড়াও, জেলার বাসিন্দাদের চিকিৎসা সেবার জন্য হাসপাতাল ও ক্লিনিকসহ বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র রয়েছে।<br><br> ঝালকাঠি তার চমৎকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং অনন্য দর্শনীয় স্থানের জন্য প্রসিদ্ধ। ভাসমান পেয়ারা বাজার জেলার অন্যতম জনপ্রিয় আকর্ষণ, যা দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। এখানে দর্শনার্থীরা নৌকার ওপর ভাসমান অবস্থায় গাছ থেকে সংগৃহীত পেয়ারার বাণিজ্যের ব্যস্ততা প্রত্যক্ষ করতে পারেন। এছাড়াও, ইকো পার্ক এবং ঐতিহাসিক স্থানগুলো জেলার সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতিফলন ঘটায়, যা প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য ঝালকাঠিকে এক আকর্ষণীয় গন্তব্য করে তোলে।<br><br> সামগ্রিকভাবে, ঝালকাঠি শান্তিপূর্ণ বসবাসের পরিবেশ এবং সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন সুবিধা প্রদান করে, যেখানে ট্রেডিশনাল বাড়ি থেকে শুরু করে আধুনিক আবাসিক ভবন পর্যন্ত নানা ধরনের অপশন রয়েছে। ঝালকাঠি ক্রমাগত বিকাশ লাভ করছে এবং এটি প্রকৃতির কাছাকাছি থেকে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করার জন্য একটি আকর্ষণীয় বিকল্প হয়ে উঠছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
টঙ্গী প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

টঙ্গী
, ঢাকা

টঙ্গী শিল্প এলাকা, বাংলাদেশের গাজীপুরের একটি জনপদ যা সাভারের কাছে অবস্থিত এবং ১৭৮৬ সাল থেকে ঢাকার উত্তর সীমান্ত চিহ্নিত করে। এখানে একটি বিসিক শিল্প এলাকা রয়েছে, যা বছরে প্রায় ১৫০০ কোটি টাকার শিল্প পণ্য উৎপাদন করে এবং বেশিরভাগ কারখানা টঙ্গীতে অবস্থিত। এলাকাটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের অন্যতম বৃহত্তম শিল্প এলাকা।<br><br> টঙ্গী ঢাকার উপকণ্ঠে অবস্থিত, যেখানে প্রায় ৪৯০,১৯৫ জন লোক বাস করে, এটিকে একটি জীবন্ত এবং ঘনবসতিপূর্ণ জায়গা, যেখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ২১,৫০০ বাসিন্দা বসবাস করে। এর পোস্টাল কোড ১৭১০ , টঙ্গী ঢাকার কাছাকাছি একটি ধীরগতির শহুরে জীবনকে প্রতিফলিত করে।<br><br> টঙ্গীতে জমজমাট ব্যবসা ও কলকারখানা আছে। ভিড় এবং স্থাপনা সত্ত্বেও, এখানে প্রচুর খোলা জায়গা এবং তাজা বাতাস রয়েছে, কারণ টঙ্গী তুরাগ নদীর খুব কাছে এবং এখানে প্রচুর সবুজ পার্ক রয়েছে। যারা ঢাকার কোলাহল থেকে বাঁচতে চান তারা টঙ্গীর আশেপাশের ইকোপার্ক এবং রিসোর্টে কিছুটা শান্তি পেতে পারেন।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ধামরাই প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ধামরাই
, ঢাকা

আপনি কি জানেন যে ধামরাই উপজেলা (উপজেলা) ভূমির দিক থেকে ঢাকা জেলার বৃহত্তম উপজেলা? আপনি যদি তা না করেন তবে আমাদের ধামরাই এলাকার গাইড আপনাকে আপনার প্রয়োজনীয় সমস্ত তথ্য দেবে।<br><br> ধামরাই ১৯১৪ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে সাভার থানার অংশ ছিল। পরবর্তীতে, ১৯৪৭ সালে, এটি একটি পৃথক থানা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ঢাকা জেলার অধীনে রাখা হয়। এলাকাটি শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত এবং ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক এর মধ্য দিয়ে গেছে। এই এলাকায় অন্তত ৪,৯৬,২৪৯ জন লোক বাস করছে, যা এটিকে ঘনবসতিপূর্ণ করে তোলে।<br><br> এলাকাটি মির্জাপুর, কালিয়াকৈর, সিংগাইর, সাভার উপজেলা ইত্যাদি দ্বারা বেষ্টিত। তাছাড়া, আপনি এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে ধলেশ্বরী নদীর কিছু অংশ দেখতে পাবেন। তাছাড়া এলাকাটি ধলেশ্বরী ও বংশী নদীর পলিমাটি দ্বারা গঠিত। <br><br> যেহেতু এলাকাটি ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের কাছে অবস্থিত, তাই এটি ঢাকা জেলার অভ্যন্তরে এবং বাইরে যোগাযোগের সুবিধা প্রদান করে। পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবহার করাই সেখানে যাওয়ার সর্বোত্তম উপায়, তবে অনেক লোক স্থানীয় পরিবহনের উপরও নির্ভর করে।<br><br> যারা মূল শহরের বাইরে বসতি স্থাপন করতে চায় তাদের বসবাসের জন্য এটি একটি উপযুক্ত এলাকা। জমির পাশাপাশি আবাসন প্রকল্পও রয়েছে এলাকায়। তাছাড়া, অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া এবং বসবাসের খরচ শহরের তুলনায় বেশি সাশ্রয়ী। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা এবং ১০০ টিরও বেশি এনজিও স্কুল সহ ৩০০ টিরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।<br><br> ঐতিহাসিক নিদর্শন ও তাৎপর্যের কারণে ধামরাই পর্যটকদের কাছেও আকর্ষণীয়। কিছু পরিচিত স্থান হল বলাই জমিদার বাড়ি, মাধব মন্দির, শৈত্তা বটবৃক্ষ এবং আরও অনেক কিছু।<br><br> বার্ষিক ধামরাই রথ এলাকায় বেশ বিখ্যাত। সুকান্ত ধামরাই মেটাল ক্রাফটস বাংলাদেশের প্রাথমিক মেটাল হাব হিসেবেও পরিচিত।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
নড়াইল প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

নড়াইল
, খুলনা

৪০ বছর আগে ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত নড়াইল জেলার অবস্থান মাগুরা জেলার দক্ষিণে, খুলনা জেলার উত্তরে, যশোর জেলার পশ্চিমে এবং গোপালগঞ্জ ও ফরিদপুর জেলার পশ্চিমে। ৯৬৭.৯৯ কিমি ২ জমিতে ২টি পৌরসভার (কালিয়া ও নড়াইল সদর) অধীনে 3টি উপজেলা রয়েছে। তারা আবার ১৮টি ওয়ার্ড এবং শতাধিক গ্রামে বিভক্ত।<br><br> নড়াইল এরিয়া গাইড দেখেছে যে নড়াইলের মধ্য দিয়ে নবগঙ্গা, চিত্রা, ভৈরব এবং মধুমতি নামে একাধিক নদী প্রবাহিত হয়েছে। অধিকন্তু, জেলাটি অগণিত হাওর, বিল ইত্যাদি দ্বারা আবদ্ধ, একটি উল্লেখযোগ্য বিল হল চাচুরি বিল।<br><br> একজন জমিদারের নাম যেখান থেকে জেলার নামের উৎপত্তি। রূপগঞ্জে গড়ে ওঠা একটি বাজার জমিদারদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয় যারা অন্য জমিদারের নামানুসারে এর নামকরণ করেন। তারা ব্রিটিশ শাসনামলে এলাকার কাছাকাছি একটি থানা বা ডাকঘরও প্রতিষ্ঠা করেছিল। পরবর্তীতে, তারা নড়াইলকে আধুনিক ও উন্নত করার জন্য, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, শিক্ষাগত উন্নতি এবং খেলাধুলার উন্নয়নে আরও উন্নয়নমূলক পরিবর্তন আনে।<br><br> নড়াইলের প্রাসাদটি ছিল বাংলায় নির্মিত সবচেয়ে বড় জমিদার অট্টালিকা। কিন্তু দেশভাগের পর সব লুট হয়ে যায়। যাইহোক, কিছু স্থাপনা এখনও অক্ষত রয়েছে, যা ব্রিটিশ রাজের সাক্ষ্য বহন করে, যেমন কালিবাড়ি, শিবমন্দির এবং চিত্রা নদীর বাঁধা ঘাট। আজ, তারা জেলার বিখ্যাত ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে কাজ করে।<br><br> বেশিরভাগ গ্রামীণ এলাকা হিসাবে, জেলাটি তার জনগণের জন্য জীবনের প্রয়োজনীয়তা সরবরাহে যথেষ্ট ভাল করে। তুলারামপুর উচ্চ বিদ্যালয়, নড়াইল সরকারী নামে বড় বড় স্কুল ও কলেজ রয়েছে। ভিক্টোরিয়া কলেজ, ইত্যাদি<br><br> এছাড়া ভিক্টোরিয়া স্পেশালাইজড হাসপাতালের মতো হাসপাতালগুলো তাদের মানসম্মত সেবার জন্য বেশ সুনাম অর্জন করছে। তদুপরি, পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে নড়াইলে শিল্পায়নের সূচনা হয়েছে, যে কারণে কয়েক বছর ধরে এই অঞ্চলে রিয়েল এস্টেটের বাজার বিকাশ লাভ করছে।<br><br> সবশেষে কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ, নড়াইল যাতায়াত ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে দারুণ সুযোগ-সুবিধা দেয় যেহেতু নড়াইল শহরটি জেলার সড়ক পরিবহনের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। আঞ্চলিক মহাসড়কগুলি এটিকে যশোর ও মাগুরার সাথে সংযুক্ত করেছে।<br><br> এছাড়াও, জেলার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে কয়েকটি ফেরি ঘাট নড়াইলের বিভিন্ন এলাকায় যাতায়াত সহজ করেছে। এছাড়াও, জনগণ রেল পরিষেবা ব্যবহার করে বিভাগের বাইরে যেতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
নতুন বাজার প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

নতুন বাজার
, বরিশাল

নতুন বাজার বরিশাল জেলার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত একটি প্রাণবন্ত ও জনবহুল এলাকা। কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত এই এলাকা বাণিজ্য ও অর্থনীতির দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বরিশাল লঞ্চ টার্মিনাল ও সংযোগ সড়কের কারণে পণ্য পরিবহন ও যোগাযোগের জন্য এই এলাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। স্থানীয় বাজার, ব্যাংক, এবং সরকারি ও বেসরকারি অফিসের কারণে এখানে সবসময়ই ব্যস্ততা লেগে থাকে।<br><br> নতুন বাজার থেকে বরিশাল জেলার সবগুলো উপজেলায় ভ্রমণ করা যায়। এই এলাকার পূর্ব পাশে ভোলা ও নোয়াখালী উপজেলা, পশ্চিমে ঝালকাঠি, বাগেরহাট ও খুলনা জেলা, উত্তরে চাঁদপুর, শরীয়তপুর ও গোপালগঞ্জ জেলা এবং দক্ষিণে বরগুনা ও পটুয়াখালী জেলা রয়েছে। বিএম কলেজ রোড, হাসপাতাল রোড, বগুড়া রোড ও ভাঙ্গা-বরিশাল মহাসড়ক এই এলাকাকে দেশের বাকি অংশের সাথে সংযুক্ত করেছে। নদীপথে ঢাকা, চাঁদপুর, পটুয়াখালী এবং চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় যাতায়াত করা যায়।<br><br> এখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং স্থানীয় বাজারগুলো দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কৃষিজ পণ্য, মাছ এবং অন্যান্য পণ্য পরিবহনের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করে। এই বাজারে তাজা পণ্য, সুগন্ধি মসলা, টেক্সটাইল থেকে ইলেকট্রনিকস পর্যন্ত সবকিছুই পাওয়া যায়। লঞ্চ টার্মিনাল, স্থানীয় বাজার এবং পণ্য পরিবহন সুবিধার কারণে এখানে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।<br><br> নতুন বাজার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত। ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ, উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা, পর্যাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, চিকিৎসাকেন্দ্র, পরিবহন ব্যবস্থা, পার্ক ইত্যাদির কারণে এই এলাকা ও আশেপাশে অনেক আবাসিক ভবন গড়ে উঠছে। জনবহুল এলাকা হওয়া সত্ত্বেও এর আশেপাশের গ্রামীণ পরিবেশ আপনাকে মুগ্ধ করবে।<br><br> নতুন বাজার এলাকা নতুন অ্যাপার্টমেন্ট, ব্যাংক, এবং রেস্টুরেন্টসহ অনেক সুযোগ-সুবিধা তৈরি করেছে। এখানে শপিং মল, রেস্টুরেন্ট এবং পার্কও রয়েছে। কাছেই রয়েছে থানা ও ফায়ার সার্ভিস। নতুন বাজারের যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং অন্যান্য নাগরিক সুবিধাগুলো আবাসন, কর্মসংস্থান ও ব্যবসার জন্য খুবই সুবিধাজনক। যদিও অনেক অবকাঠামো ও আবাসিক ভবন গড়ে উঠেছে, তবুও যানজট ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা সঠিকভাবে গড়ে ওঠেনি। যানজট, প্রচুর অটোরিকশা, এবং পরিবেশ দূষণ এখানকার প্রধান সমস্যা।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
নিউ মার্কেট প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

নিউ মার্কেট
, ঢাকা

নিউমার্কেট এলাকাটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার অন্যতম প্রাচীন এবং বৃহত্তম শপিং সেন্টার এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এটি উল্লেখযোগ্য ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব বহন করে এবং এটি বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের একটি জমজমাট কেন্দ্র। নিউমার্কেট রাজধানী ঢাকার আজিমপুরের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত একটি বাণিজ্যিক কেনাকাটার বাজার।<br><br> নিউমার্কেট এলাকার মোট আয়তন ৩৫ একর। এই জায়গায় প্রায় 440 টি দোকান রয়েছে যেখানে আপনি আপনার সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিস পাবেন। এটি শুধুমাত্র একটি বাণিজ্যিক এলাকা নয়, একটি পর্যটন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।<br><br> নিউমার্কেট এলাকা ঢাকা জেলার অন্যতম প্রধান কেন্দ্রবিন্দু। এর পূর্বে মিরপুর রোড, উত্তরে ঢাকা কলেজ, পশ্চিমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা এবং দক্ষিণে পিলখানা রোড রয়েছে। যা নিউমার্কেটকে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করছে। এলাকার জনবহুল এবং প্রাণবন্ত বাণিজ্যিক কেন্দ্র।<br><br> ঢাকা নিউ মার্কেট প্রতিযোগিতামূলক মূল্যে বিভিন্ন ধরণের পণ্য সরবরাহ করে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল জিনিস এখানে পাওয়া যায়। বাসিন্দাদের জন্য গ্যাস, বিদ্যুৎ এবং জলের পর্যাপ্ত সরবরাহও রয়েছে।<br><br> জায়গাটা সব সময় ব্যস্ত থাকে। নিউমার্কেট থানার আওতাধীন এলাকাটি জনাকীর্ণ হলেও যথেষ্ট নিরাপত্তা রয়েছে। নিউমার্কেট এলাকা ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ১৮ নং ওয়ার্ডের অন্তর্ভুক্ত। বছরের পর বছর ধরে অবকাঠামো ও সুযোগ-সুবিধার উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের প্রচেষ্টা চলছে। ঢাকার নিউ মার্কেটে রাস্তার মাধ্যমে সহজেই প্রবেশযোগ্য, কাছাকাছি পার্কিং সুবিধা রয়েছে।<br><br> এটি বাস এবং রিকশা সহ পাবলিক ট্রান্সপোর্ট দ্বারাও ভালভাবে সংযুক্ত। সমৃদ্ধ সংস্কৃতি, প্রাণবন্ত পরিবেশ এবং সামগ্রিকভাবে ঢাকা বাংলাদেশের বৈচিত্র্যময় কেনাকাটার সুযোগ অনুভব করার জন্য ঢাকা নিউমার্কেট একটি পরিদর্শনযোগ্য গন্তব্য।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
নিরালা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

নিরালা
, খুলনা

নিরালা আবাসিক এলাকা, খুলনা জেলার কেন্দ্রে অবস্থিত। এটি শহরের অন্যতম পরিকল্পিত, দ্রুত বর্ধনশীল এবং পরিচ্ছন্ন আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচিত। নিরালা, যার অর্থ হলো নির্জন বা নিভৃত স্থান, হয়ে উঠেছে খুলনা শহরের একটি গর্ব। আশির দশকে, যখন পরিকল্পিত নগরায়ন শব্দটিই বেশ অপরিচিত, তখন খুলনার ঠিক মাঝে উঠে দাঁড়ায় এই নিরালা আবাসিক এলাকা। খুলনাবাসী খুঁজে পায় এক আপন ঠিকানা যেখানে আছে সকল সুবিধার বিস্তার সমাহার। এই নিরালা এরিয়া গাইড আপনাকে এই আবাসিক এলাকা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে সাহায্য করবে।<br><br> আধুনিক অবকাঠামো, ইউটিলিটি সার্ভিস, পারফেক্ট লোকেশন, শান্ত পরিবেশ এবং নিরাপত্তা সুবিধা, এই এলাকাটিকে খুলনা জেলার অন্যতম আকর্ষণীয় আবাসিক এলাকা হিসেবে পরিচিতি এনে দিয়েছে। আবাসিক বা বাণিজ্যিক উভয় দিক থেকে এলাকাটি এই অঞ্চলের অগ্রগতি ও নগরায়নের প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।<br><br> এলাকাটি সুপরিকল্পিত রাস্তাঘাট, আবাসিক ভবন, বাণিজ্যিক সুবিধা এবং আরামদায়ক জীবনযাপনের জন্য উপযোগী আধুনিক অবকাঠামো তৈরি করা হয়েছে। এই এলাকায় ভিতরে স্কুল, রেস্তোরাঁ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসা এবং স্বাস্থ্যসেবা সুবিধার মতো প্রয়োজনীয় নগর সুবিধা রয়েছে। এছাড়াও পার্ক, দীঘি, বিনোদন কেন্দ্র, জিমনেসিয়াম, সুপারশপ, ইত্যাদি সুযোগ-সুবিধাও বিদ্যমান। এই এলাকার কমিউনিটি খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ এবং শান্তিপূর্ণ। এলাকাবাসী একসাথে বিভিন্ন কমিউনিটি প্রোগ্রাম এবং উৎসব পালন করে।<br><br> নিরালা এলাকাটি একটি পরিকল্পিত শহরের আদর্শ রূপ। এখানে তিন ধরনের প্লটে এলাকাবাসী এ্যাপার্টমেন্ট গড়ে তুলতে পারে। ৩ কাঠা, ৪ কাঠা ও ৫ কাঠা প্লট হিসেবে ভাগ করা হয় পুরো এলাকা। ক্রেতারা তাদের পছন্দ এবং বাজেটের ভিত্তিতে প্লট, ফ্ল্যাট, লোকেশন, ইত্যাদি বেঁছে নিতে পারবেন।<br><br> বাস টার্মিনাল এবং রেল স্টেশন, এই এলাকার ৫ কিমির 'মধ্যে অবস্থিত। মহাসড়ক এবং সংযুক্ত রাস্তাগুলো প্রসারিত হওয়ায় যানজট খুব বেশি হয় না। সবচেয়ে আকর্ষণীয় হলো নিরালা পার্ক। সবুজের অভয়ারন্য এক অপূর্ব বেলাভূমি যা মুগ্ধ করে এলাকাবাসী আর ভ্রমণকারীদের। তাছাড়া নিরালা দিঘির শীতল স্পর্শ যেন মাতৃছায়ার মতো আগলে রাখে এই কনক্রিট জঙ্গলকে।<br><br> নিরালায় আছে স্কুল, মাদ্রাসা, খেলার মাঠ, ও আরো অনেক সুবিধা। এটি একটি পরিপূর্ণ আবাসস্থল যেখানে একটা নাগরিক জীবনের সকল চাহিদা পূরণের ব্যবস্থা আছে। তাই আপন ঠিকানা হিসেবে অনেক খুলনাবাসীই বেঁছে নিয়েছে নিরালা আবাসিক এলাকা। তবে এই এলাকার লাইফস্টাইল এবং লিভিং কস্ট কিছুটা বেশি।<br><br> প্রশাসনিক দপ্তর, সরকারি-বেসরকারি অফিস, প্রধান সড়ক, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, ইত্যাদি সবকিছু কাছাকাছি হওয়ায়, এলাকাটি ফ্যামিলি, প্রেফেশনালস এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি জনপ্রিয় পছন্দ হয়ে উঠেছে। আপনি যদি খুলনা শহরের মধ্যে বসবাস করার জন্য মনোরম পরিবেশ, বিভিন্ন ফ্যাসিলিটি এবং সু-সংযুক্ত যোগাযোগ সুবিধা সম্পন্ন এলাকায় থাকতে চান, তাহলে নিরালা আবাসিক এলাকা, আপনার জন্য পারফেক্ট একটি অপশন।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
পদ্মা আবাসিক এলাকা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

পদ্মা আবাসিক এলাকা
, রাজশাহী

এই পদ্মা আবাসিক এলাকা রাজশাহী শহর এবং সিটি কর্পোরেশনের অধীনে একটি উল্লেখযোগ্য এবং উন্নত এলাকা। এই এলাকা পরিচিত এর শান্ত পরিবেশ, সুশৃঙ্খল অবকাঠামো এবং তুলনামূলকভাবে উচ্চমানের জীবনযাত্রার জন্য। এটি রাজশাহী শহরের উত্তর পাশে অবস্থিত, যা পদ্মা নদীর সংলগ্ন এবং এটি এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে আরও বাড়িয়ে তোলে। এছাড়াও, বসবাসের জন্য এটি একটি আদর্শ স্থান। এটি সড়ক পথে ভালোভাবে সংযুক্ত হওয়ায়, শহরের অন্যান্য অংশে সহজেই যাতায়াত করা যায়। সরকারি ও ব্যক্তিগত পরিবহন সহজেই এই এলাকায় পৌঁছাতে পারে। রাজশাহী জিরো পয়েন্ট থেকে পদ্মা আবাসিক এলাকার দূরত্ব মাত্র ২.২ কিলোমিটার।<br><br> এলাকাটি বিলাসবহুল ভিলা থেকে আধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট পর্যন্ত বিভিন্ন ধরণের বাসস্থানের ব্যবস্থা করে, যা বিভিন্ন পারিবারিক আকার এবং বাজেটের জন্য উপযুক্ত। অন্যদিকে, এলাকাটি পরিচ্ছন্নতা এবং ভালোভাবে সংরক্ষিত সবুজ স্থানগুলোর জন্য পরিচিত। নদী একটি প্রাকৃতিক এবং মনোরম পরিবেশ সরবরাহ করে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের বিনোদনমূলক কার্যক্রম এবং বিশ্রামের সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও, এলাকার নিরাপত্তা বেশ উন্নত, যেখানে অন্যান্য অংশের তুলনায় অপরাধের হার খুবই কম।<br><br> মানসম্মত আবাসন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা, বিনোদনের সুযোগ এবং সামগ্রিক সামাজিক পরিবেশ বিবেচনা করলে, রাজশাহীর পদ্মা আবাসিক এলাকা পরিবারিক বসবাসের জন্য একটি চমৎকার পছন্দ। এখানে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা এবং মনোরম পরিবেশের মধ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনধারা উপভোগ করা যায়।<br><br> এলাকাটি বিভিন্ন স্থানীয় ব্যবসাকে সহায়তা করে, যার মধ্যে খুচরা দোকান, রেস্টুরেন্ট এবং বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে অবদান রাখে। এছাড়া, বাণিজ্যিক কেন্দ্রগুলোর নিকটবর্তী হওয়ায় এলাকাবাসীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে, এই এলাকাটি শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবার ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়।<br><br> দেশের অন্যতম সেরা স্কুল ও কলেজগুলোর নিকটবর্তী হওয়ায় এখানে ভালো শিক্ষার নিশ্চয়তা পাওয়া যায়। প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সবকিছুই খুব কাছাকাছি অবস্থিত। শিক্ষা ব্যবস্থার মতো এখানকার স্বাস্থ্যসেবাও বেশ উন্নত। নিকটবর্তী হাসপাতাল এবং ক্লিনিকের মাধ্যমে মানসম্পন্ন চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা হয়।<br><br> এখানে রয়েছে একটি বৈচিত্র্যময় সম্প্রদায়। সকল ধর্ম, জাতি ও পেশার মানুষ একসঙ্গে এখানে বসবাস করে। তাদের নিজস্ব ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং খাদ্যাভ্যাস থাকলেও তারা সবাইকে সাদরে গ্রহণ করে, যা একটি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ ঘটায়।<br><br> এই এলাকায় উন্নত সড়ক ব্যবস্থা রয়েছে, যেখানে যথাযথ আলোকসজ্জা এবং নিষ্কাশন ব্যবস্থাও নিশ্চিত করা হয়েছে। দেশের অন্যান্য শহরের তুলনায় এখানকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা অনেক ভালো। এছাড়া, রেলপথ এবং বিমানপথ ব্যবহারের সুবর্ণ সুযোগও রয়েছে।<br><br> এলাকাটিতে আরও উন্নয়নের জন্য চলমান এবং পরিকল্পিত প্রকল্প রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে অবকাঠামোগত উন্নয়ন এবং নতুন আবাসিক প্রকল্প। সামগ্রিকভাবে, উন্নত আবাসন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা, বিনোদনমূলক পরিকল্পনা এবং সার্বিক সামাজিক পরিবেশ বিবেচনায় পদ্মা আবাসিক এলাকা পরিবারিক বসবাসের জন্য একটি আদর্শ স্থান। এটি আধুনিক সুযোগ-সুবিধার সাথে একটি ভারসাম্যপূর্ণ জীবনধারা এবং মনোরম পরিবেশ প্রদান করে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
পাবলা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

পাবলা
, খুলনা

পাবলা বাংলাদেশের খুলনা জেলার খানজাহান আলী থানার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজিক, অর্থনৈতিক এবং যোগাযোগ কেন্দ্র। এলাকাটি জাহাজ নির্মাণ, চিংড়ি চাষ এবং বস্র শিল্পের জন্য পরিচিত। এটি শিল্প, কৃষি ও প্রশাসনিক দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। <br><br> পাবলার অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি চিংড়ি মাছ ও কৃষি। এলাকাটি নদী, খাল ও জলাভূমি পরিবেষ্টিত, যা চিংড়ি চাষের জন্য উপযুক্ত। এখানকার উর্বর পলিমাটি কৃষির জন্য অত্যন্ত উপযোগী। স্থানীয় পাইকারি ব্যবসা, কাঁচাবাজার এবং বাণিজিক কার্যক্রম খুলনার অর্থনীতিকে প্রাণবন্ত করে তুলেছে। বেশিরভাগ স্থানীয় মানুষ কৃষি, মৎস এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের সাথে যুক্ত। <br><br> যশোর হাইওয়ে রোড, আউটার বাইপাস রোড এবং খুলনা সিটি বাইপাস রোড এই এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং আর্থ-সামাজিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করেছে। রূপসা এবং ভৈরব নদী অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পণ্য পরিবহনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এখানকার প্রধান রাস্তা থেকে দেশের প্রধান শহরগুলোর জন্য বাস সার্ভিস পাওয়া যায়। মংলা বন্দরের নিকটবর্তী হওয়ার কারণে এ এলাকার মহাসড়কের গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি পদ্মা সেতু এবং খানজাহান আলী সেতুও এলাকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রেখেছে। <br><br> সুন্দরবন, ষাট গম্বুজ মসজিদ, শিলাইদহ কুঠিবাড়ি, ফকির লালন শাহের মাজার, ‘৭১-এর গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ মিউজিয়াম, খানজাহান আলীর সমাধি ও সেতু-এগুলোর নিকটবর্তী হওয়ার কারণে এলাকায় অনেক পর্যটক আসে। ভ্রমণকারীদের থাকার জন্য এখানে বেশ কিছু হোটেল আছে। <br><br> সবুজ ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ঘেরা এই এলাকা বসবাসের জন্য অত্যন্ত আরামদায়ক। সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, চিকিৎসা সেবা, ব্যাংকিং, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, প্রশাসনিক সুবিধা এবং ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে এখানে নিয়মিতভাবে আবাসিক ভবন ও অ্যাপার্টমেন্ট নির্মিত হচ্ছে। <br><br> পরিকাঠামো উন্নয়নের পাশাপাশি পাবলায় পরিবহন নেটওয়ার্ক, স্বাস্থ্যসেবা এবং অন্যান্য মৌলিক সেবা যেমন পরিষ্কার পানি, বিদ্যুৎ এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন। পাবলার সংস্কৃতি, রঙিন বাজার এবং স্থানীয় খাবার যেমন চুই ঝাল আপনাকে মুগ্ধ করবে। এখানকার অতিথিপরায়ণ মানুষ এই এলাকাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ফার্মগেট প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ফার্মগেট
, ঢাকা

বাংলাদেশের ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ফার্মগেট শুধুমাত্র একটি ব্যস্ততম বাণিজ্যিক কেন্দ্রই নয়, শহরের বিভিন্ন অংশকে সংযোগকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রানজিট পয়েন্টও। ভৌগলিকভাবে, ফার্মগেট একটি কৌশলগত সংযোগস্থলে অবস্থিত, যা এটিকে শহরের মধ্যে পরিবহন এবং অ্যাক্সেসযোগ্যতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা করে তুলেছে। ঢাকার এই অংশটি বিভিন্ন বাজারের জন্য সুপরিচিত যেখানে আপনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি অফিসের পাশাপাশি বাণিজ্যিক অবস্থানও পাবেন।<br><br> ফার্মগেট এই বেশ কয়েকটি উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ঢাকার মধ্যে 'জ্ঞান ও সংস্কৃতি কেন্দ্র' নাম দিয়ে বিনোদন দেয়। ফার্মগেটের লোকেরা একটি ভিন্ন অভিজ্ঞতার জন্য রাস্তার কেনাকাটা থেকে বসুন্ধরা সিটি শপিং কমপ্লেক্সে অ্যাক্সেস পান। ফার্মগেট ঢাকা শহরের সব অংশের সাথে যুক্ত। প্রধান বিজয় সরণি এবং কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ সহ প্রায় প্রতিটি প্রধান সড়ক এখানে ছেদ করে। তেজগাঁও শিল্প এলাকা এই শহরে একটি অর্থনৈতিক প্রাণবন্ততা প্রদান করে।<br><br> কিছু প্রধান এক্সপ্রেসওয়েতে প্রবেশের কারণে এলাকার অবকাঠামো দ্রুত উন্নতি করছে। ঢাকা-ময়মনসিংহ এক্সপ্রেসওয়ে সেই উদাহরণগুলির মধ্যে একটি যা জাতীয় মহাসড়কের সমগ্র নেটওয়ার্কের সাথে এর সংযোগ বাড়ায় এবং শহরের উত্তরাঞ্চলে এবং সেখান থেকে মসৃণ যানবাহন সরবরাহ করে।<br><br> এর কৌশলগত অবস্থান, বৈচিত্র্যময় জনসংখ্যা এবং বহুমুখী সুযোগ-সুবিধা সহ, ফার্মগেট ঢাকার গতিশীল শহুরে জীবনধারার উদাহরণ দেয়, যা এটিকে বাসিন্দাদের, যাত্রীদের এবং ব্যবসার জন্য একইভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা করে তুলেছে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
ফুলপাড় প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

ফুলপাড়
, ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলাটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কৃষি ভিত্তিক ভূমি এবং সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত একটি প্রাণবন্ত উপজেলা। ময়মনসিংহ সদর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ফুলপুর এলাকা নির্দেশিকা অনুসারে, এটি ১৮৭৪ সালে থানা হিসেবে গঠিত হয় এবং পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে একটি উপজেলা বা উপ-জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে, এই অঞ্চলটি ৩১৯.০১ বর্গকিলোমিটার ভৌগোলিক এলাকা জুড়ে বিস্তৃত, যার জনসংখ্যা ৩,৫০,৯৬৭ জনেরও বেশি।<br><br> ফুলপুর উপজেলা উত্তরে হালুয়াঘাট ও ধোবাউড়া, দক্ষিণে তারাকান্দা ও ময়মনসিংহ সদর, পূর্বে গৌরীপুর ও নেত্রকোনার পূর্বধলা এবং পশ্চিমে শেরপুরের নকলা উপজেলায় বেষ্টিত। এর কৌশলগত অবস্থান একে একটি সুসংযুক্ত এলাকা হিসেবে গড়ে তুলেছে।<br><br> ফুলপুর অঞ্চলটি সবুজ ক্ষেত এবং ভোগাই ও কংস নদীর মতো অসংখ্য জলাশয় দ্বারা সমৃদ্ধ, যা এর মাটিকে সমৃদ্ধ করে এবং স্থানীয় কৃষিকে সহায়তা করে। তবে রাস্তার অবস্থা ভিন্ন, কিছু প্রধান রাস্তা সু-রক্ষণাবেক্ষণ করা হলেও অন্যগুলো কম উন্নত, যা ফলে কিছু অংশে ভ্রমণ কিছুটা কঠিন হয়ে উঠে। তবে, এই এলাকাটি বাস, অটো-রিকশা এবং সিএনজির নেটওয়ার্ক দ্বারা পরিবহণ করা হয় যা স্থানীয় পরিবহনকে সহজতর করে, এটি ময়মনসিংহ শহর এবং অন্যান্য পার্শ্ববর্তী উপজেলার সাথে সংযুক্ত করে।<br><br> ফুলপুরের আবাসস্থলগুলি ঐতিহ্যবাহী গ্রামের বাড়ি থেকে শুরু করে আরও আধুনিক ভবন পর্যন্ত বিস্তৃত, যা এই এলাকার ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের প্রতিফলন ঘটায়। স্থানীয় অর্থনীতি মূলত কৃষি দ্বারা পরিচালিত হয়। ধান, পাট, শাকসবজি ছাড়াও, মাছ চাষ এবং পোল্ট্রি খাত স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ছোট ব্যবসা এবং স্থানীয় বাজারগুলিও অর্থনীতিতে অবদান রাখে, বাসিন্দাদের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ করে।<br><br> শিক্ষাগত সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়, মাদ্রাসা এবং কয়েকটি কলেজের মিশ্রণ, যা স্থানীয় জনগণকে মৌলিক শিক্ষা প্রদান করে। ফুলপুর একটি ধর্মীয়ভাবে বৈচিত্র্যময় এলাকা, যেখানে মসজিদ, মন্দির এবং গির্জা সম্প্রদায়ের সেবা করে, যা বিভিন্ন ধর্মের মধ্যে সম্প্রীতির প্রতিফলন ঘটায়।<br><br> এই উপজেলায় স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র, ছোট হাসপাতাল এবং ফার্মেসি সহ প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা রয়েছে, যদিও আরও বিশেষায়িত চিকিৎসা পরিষেবার জন্য ময়মনসিংহ শহরে ভ্রমণের প্রয়োজন হতে পারে। এই এলাকার উল্লেখযোগ্য কিছু স্থান হল ফুলপুর গোল চত্বর, নীলগঞ্জ বাদ্যভূমি, ফুলপুর মিনি স্টেডিয়াম এবং আরও অনেক কিছু।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
বড়লেখা প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

বড়লেখা
, সিলেট

বড়লেখা, সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি অনিন্দ্য সুন্দর উপজেলা। এটি মৌলভীবাজার জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এলাকা। উপজেলাটি পাহাড়, টিলা এবং চা বাগানে ঘেরা মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশের মাঝে অবস্থিত। প্রচুর চা বাগান, শান্ত নদী এবং চা বাগান বেষ্টিত ঢালু পাহাড়ের কারণে, এলাকাটি দেশের অন্যতম জনপ্রিয় একটি পর্যটন স্পট হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। এছাড়াও অঞ্চলটি বিভিন্ন নৃগোষ্ঠীদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং কৃষিক্ষেত্রের জন্যও পরিচিত।<br><br> বড়লেখা উপজেলার পূর্ব দিকে ভারতের আসাম রাজ্য, উত্তর দিকে বিয়ানীবাজার উপজেলা, দক্ষিণ দিকে জুড়ি উপজেলা, এবং পশ্চিম দিকে কুলাউড়া ও ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা অবস্থিত। এই উপজেলার সাথে ভারতের আসাম রাজ্যর ২০ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমানা রয়েছে। উপজেলাটি সড়ক এবং রেল পথে সমগ্র সিলেট বিভাগের সাথে সুসংযুক্ত। কুলাউড়া-বড়লেখা মহাসড়ক, বড়াইগ্রাম সড়ক, শাহবাজপুর সড়ক, স্টেশন রোড, এবং মাধবকুণ্ড রোড, এই উপজেলাকে সারা দেশের সাথে সংযুক্ত করেছে।<br><br> এই অঞ্চলের অর্থনীতি মূলত কৃষি এবং পর্যটননির্ভর। এছাড়াও এখানকার চা এবং রেমিট্যান্স, দেশের অর্থনীতিতে ব্যাপক অবদান রাখছে। চা, ধান, গম, শাকসবজি, তিল, পান, ইত্যাদি এখানকার প্রধান ফসল। এছাড়াও এই এলাকায় প্রচুর আনারস, লেবু, নারকেল, কলা, ইত্যাদি উৎপাদিত হয়। এই উপজেলার বিভিন্ন জলাশয় এবং হাকালুকি হাওরে প্রচুর পরিমাণে মিঠা পানির মাছ রয়েছে। এই অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিল্পকারখানা, ধানকল, বরফ কারখানা, চা প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা, বাঁশ ও বেত শিল্প, মৃৎশিল্প, তাঁত শিল্প, পাথর ও বালু বিক্রয়, এবং আগর-আতর কারখানা রয়েছে। যা স্থানীয় অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থানে অবদান রাখছে।<br><br> সোনাই, ধামাই, এবং জুড়ি নদী, এই উপজেলাকে প্রাকৃতিক ভাবে সমৃদ্ধ করেছে। দেশের বৃহত্তম হাকালুকি হাওরের একটি বড় অংশ এই উপজেলার মধ্যে অবস্থিত।পাথারিয়া পাহাড়ে মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত, হাকালুকি হাওর, কাকালুকি হাওর এবং চা বাগান, এই এলাকার জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। এই উপজেলার কুলাউড়া সংলগ্ন হারাগাছা পাহাড়ে ইউরেনিয়াম খনির সন্ধান পাওয়া গেছে। এখানকার বৃহত্তর লঘাটি কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ষোড়শ শতকের একটি প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন।<br><br> এখানে বেশ কয়েকটি সরকারি এবং বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তবে বিশেষায়িত স্বাস্থ্যসেবা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অভাব রয়েছে। বড়লেখায় অবস্থিত 'নারী শিক্ষা একাডেমী' এই অঞ্চলের নারী শিক্ষার অন্যতম পথিকৃৎ। এছাড়াও সীমান্তবর্তী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শাহবাজপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এখানকার শিক্ষা ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা রাখছে। এখানে রয়েছে ৫০ শয্যাবিশিষ্ট একটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।<br><br> বড়লেখার যোগাযোগ অবকাঠামো বেশ ভালো। তবে এই উপজেলার গ্রামাঞ্চলের প্রায় ৬০০ কিমির অধিক রাস্তা কাঁচা। যদিও এলাকায় খুব বেশি আধুনিক আবাসন কমপ্লেক্স নেই, তবে এখানে আবাসিক, বাণিজ্যিক, এবং অবকাঠামোগত বেশ কিছু উন্নয়নমূলক কাজ চলছে। এলাকায় গণপরিবহন ব্যবস্থা অপ্রতুল, তবে পর্যাপ্ত সিএনজি এবং অটোরিকশা রয়েছে।<br><br> ওলি-আউলিয়াদের চারণভূমি এই অঞ্চলটির মানুষজন খুবই ধর্মপরায়ন। এছাড়াও এই অঞ্চলে মণিপুরী, খাসিয়া এবং সাঁওতাল আদিবাসী সম্প্রদায় সহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বীর মানুষজন মিলেমিশে বসবাস করেন। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সাথে পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনা করলে, বড়লেখা রিয়েল এস্টেট এবং বাণিজ্যিক বিনিয়োগের জন্য একটি আকর্ষণীয় কেন্দ্র হতে পারে।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
বাগেরহাট প্রপার্টি গাইড
Rating icon
3.6

বাগেরহাট
, খুলনা

আপনি কি জানেন বাগেরহাট বাংলাদেশের চতুর্থ বৃহত্তম জেলা? এটাই বাগেরহাট এলাকার গাইডকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে। কথিত আছে যে সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট এলাকার অংশ হওয়ায় বাঘ বা বাঘ লোকালয়ে ঘুরে বেড়াত, তাই একে বাগেরহাট বলা হয়। এই দাবি কেউ যাচাই করতে না পারলেও বাগেরহাট এখনও তার সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের কারণে দেশের অন্যতম পরিচিত জেলা।<br><br> বাগেরহাটের আয়তন প্রায় ৩,৯৫৯ বর্গকিলোমিটার। ২০২২ সালের আদমশুমারি অনুসারে, জেলার জনসংখ্যা ১৬ মিলিয়নেরও বেশি। এটি ১৯৮৪ সালে একটি জেলা হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বাগেরহাট জেলার সাক্ষরতার হার ৭৪.৬২%, এবং এখানে ১,৩০০ টিরও বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র রয়েছে। জেলাটিতে অন্তত ২,৫১৪টি মসজিদ, ৬৯৪টি মন্দির এবং ১৮টি গীর্জা রয়েছে।<br><br> সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময় বাগেরহাট জেলা দেশের প্রায় সকল জেলার সাথে সুবিধাজনক সড়ক যোগাযোগ প্রদান করে। তবে এর কোনো রেল যোগাযোগ সুবিধা নেই। জেলাটি বিভিন্ন লঞ্চ এবং ফেরি টার্মিনালের মাধ্যমে জল পরিবহন সুবিধাও সরবরাহ করে।<br><br> বাগেরহাট জেলার অর্থনীতি মূলত কৃষির উপর নির্ভরশীল। এখানে উৎপন্ন শীর্ষ কৃষি পণ্য হল ধান, পাট, কলা, নারিকেল, আখ, আলু এবং তরমুজ। সুন্দরবন থেকে সংগৃহীত মধু অর্থনীতিতেও সহায়ক। এছাড়াও বিভিন্ন শিল্প রয়েছে, যেমন সিমেন্ট কারখানা, এলপিজি প্ল্যান্ট, কুটির শিল্প এবং পোশাক শিল্প।<br><br> বাগেরহাট উপজেলা ঐতিহাসিক নিদর্শনে সমৃদ্ধ। বিখ্যাত ষাট গম্বুজ মসজিদ বা ষাট গম্বুজ মসজিদ বাগেরহাটে অবস্থিত। খান জাহাল আলী মাজার ও মসজিদ, খান জাহান আলী দীঘি, খান জাহান আবাসিক মন্ড, ঘোরা দীঘি, জিন্দা পীর মসজিদ, সিঙ্গাইর মসজিদ, রেজা খোদা মসজিদের অবশিষ্টাংশ, অজোদ্ধ মঠ ইত্যাদির মতো আরও অনেক ঐতিহাসিক স্থপতি রয়েছে।<br><br> আপনি যদি আধুনিক স্থাপত্যের স্বাদ নিতে চান বা দর্শনীয় স্থানে যেতে চান তবে আপনিও এটি উপভোগ করতে পারেন। বিশ্ববিখ্যাত সুন্দরবন ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট ছাড়াও আপনি চন্দ্র মহল ইকো পার্ক, বাদাবন ইকো-কটেজ, কেন্দুয়া বিল, দুবলার চর ইত্যাদি দেখতে পারেন।
অন্তর্দৃষ্টি দেখুন
IconMap

ফিচারড প্রজেক্ট

সবগুলো দেখুন

Bangladesh-এর প্রপার্টি প্রাইস ট্রেন্ড

কেনা
ভাড়া
বেডরুম:
গড় মূল্য (বিগত ১২ মাসের)
BDT 6,440.08 per sqft
বিগত ১২ মাসের বৃদ্ধি
4.39%
Positive Trend
বিগত ৩ মাসের বৃদ্ধি
3.63%
Positive Trend
Icon
দ্রষ্টব্য: মূল্য তথ্য Bikroy-এর পোস্ট করা বিজ্ঞাপন থেকে ঐতিহাসিক তথ্যের উপর ভিত্তি করে দেওয়া। সম্পূর্ণ মার্কেটের ডায়নামিক প্রতিফলিত নাও হতে পারে।
hero

Bikroy এ বিক্রি বা ভাড়া দিন: মাত্র ২ মিনিটেই প্রপার্টির বিজ্ঞাপন দিন!